রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় - (২ মিনিটে ঘুমানোর উপায়)

পোল্যান্ড কাজের বেতন কত - পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে প্রিয় পাঠক, আজকে আমি আলোচনা করতে চলেছি রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় সম্পর্কে। ঘুম আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে বড় ভূমিকা পালন করে। অনেকের খুব দ্রুত ঘুম আসে আবার কারো বিছানার উপর গড়াগড়ি করার পরও ঘুম আসতে চায়না। তাই আজকের আলোচনা রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় সম্পর্কে। 
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায়
আপনি যদি তাড়াতাড়ি ঘুমাতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেল রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় বিস্তারিত পড়ে নিন। তাহলে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। তো চলুন দেরি না করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় জানার জন্য আজকের এই আর্টিকেল রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় বিস্তারিত পড়ে নেই।

রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায়ঃ

ঘুম নিয়ে মানুষের সমস্যার কোন কমতি নেই। অধিকাংশ লোকই সময় মত ঘুমাতে পারে না। বিছানায় শোবার পরও ঘুম আসার কোন খবর থাকে না। যার কারণে দেখা যায় বিভিন্ন রকমের মানসিক ও শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।একজন মানুষের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের প্রয়োজন আছে।
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায়
প্রয়োজন অনুযায়ী যদি ঘুম না হয় তাহলে বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। চলুন আমরা জেনে নেই তাড়াতাড়ি ঘুমানোর কিছু উপায়।

অতিরিক্ত তাপমাত্রা না থাকা জরুরিঃ

মনে রাখবেন তাপমাত্রা কিন্তু ঘুমের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। উত্তপ্ত জায়গায় অতি সহজে ঘুম আসতে চায় না। এজন্য ঘুমের জন্য প্রয়োজন আরামদায়ক তাপমাত্রা। এ তাপমাত্রা খুব বেশিও হবে না আবার কমও হবে না ।আরামদায়ক ঘুমের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হলো ১৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস।১৮ ডিগ্রির বেশি হলে যেমন উত্তপ্ত হয়ে থাকবে আবার ১৮ ডিগ্রির অনেক কম হলে শীতল হয়ে থাকবে। যা ঘুমের জন্য ব্যাঘাত ঘটায়।

ঘুমের আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করে নেওয়াঃ

ঘুমের আগে হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করে নিন ।এতে তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসবে। আর ঘুমটাও অনেক গভীর হবে। তাই যাদের ঘুম আসে না তারা এই টিপসটি ফলো করতে পারেন। পানি গরম করে নিয়ে সাথে ঠান্ডা পানি মিক্স করে হালকা কুসুম কুসুম গরম করে নিন। এবং সেই পানি দ্বারা গোসল করে নিন তাহলে ঘুম খুব তাড়াতাড়ি চলে আসবে।

অতিরিক্ত পরিমাণ কফি খাওয়া উচিত নয়ঃ

মানুষ তার প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি চা কফিতে অভ্যস্ত। মনে রাখবেন চা-কফিতে থাকা ক্যাফেইন আমাদের শরীরকে এক্টিভ করে রাখে। আপনি যদি বিকেলে চা একটু দেরি করে খান তাহলে চা কফিতে থাকা সেই ক্যাফেইনের এফেক্ট আপনার শরীরে বেশিক্ষণ থাকবে। যার কারণে রাত্রে শোয়ার পর ঘুম আসতে দেরি হবে।
এই কারণে চা অথবা কপি যেটাই খান না কেন সেটা যেন হয় নির্দিষ্ট একটা টাইমের ভিতর। যাতে রাতে নির্ধারিত সময়ে ঘুমানোর আগে চা বা কপিতে থাকা সেই ক্যাফেইন এর এফেক্ট শরীর থেকে নষ্ট হয়ে যায়।

বারবার ঘড়ি দেখার অভ্যাস বন্ধ করুনঃ

ঘুম না আসলে আমাদের অনেকেরই বদ অভ্যাস বারবার ঘড়ি দেখি। এই অভ্যাসটি আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে। আপনি যখন বারবার ঘড়িতে সময় দেখবেন তখন আপনার মনের মধ্যে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়। তাই অবশ্যই যখন ঘুমাবেন তখন ফোন অথবা ঘড়ি আপনার ঘুমানোর বেডের থেকে একটু দূরে রাখবেন। যাতে করে সেই ঘড়ি অথবা ফোনের উপর মনোযোগ বেশি না হয়।

দিনের বেলায় কিছু সময় ব্যায়াম করুনঃ

দিনের বেলায় আপনি যদি ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার শরীর ক্লান্ত হয়ে আসবে। আর এই ক্লান্ত শরীর নিয়ে যখন আপনি ঘুমোতে যাবেন তখন শুয়া মাত্রই ঘুম চলে আসবে। আবার যদি আপনি ঘুমানোর আগে ব্যায়াম করেন তাহলে এইটা এর বিপরীত হতে পারে অর্থাৎ ব্যায়ামের পর শরীর রিলাক্স হতে সময় লাগবে।
ফলে ঘুম সহজে আসবে না। তাই অবশ্যই রাতে ঘুমানোর আগে ক্লান্ত হয় এরকম কোন ব্যায়াম বা এক্সারসাইজ করা উচিত নয়। এতে ভালোর বিপরীতে খারাপটাই বেশি লক্ষ্য করা যায়।

দুপুরে না ঘুমানোর চেষ্টা করোঃ

অনেকে আছেন যারা দিনের বেলায় অনেক বেশি ঘুমায়। যার কারণে রাতে ঘুম আসতে অনেক দেরি করে। একটি রিসার্চে দেখা গেছে যারা দুপুরবেলা ঘুমায় তাদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ মানুষই রাতে দেরিতে ঘুমায়। তাই আপনার যদি ঘুম না আসে রাতের বেলায় তাহলে দুপুরে ঘুমানো থেকে বিরত থাকুন। এতে রাতে অতি তাড়াতাড়ি আপনার ঘুম চলে আসবে।
সবসময় মনে রাখবেন দিনের ঘুমের চেয়ে রাতের ঘুম শরীরের জন্য খুব উপকারী। রাতে ঘুম নষ্ট হলে তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ ঘুম দিনে পারলেও সেই ক্ষতির পরিমাণ উঠবে না। এজন্য রাতের ঘুমের প্রতি লক্ষ্য রাখুন যেটা আপনার শরীর এবং মনকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।

বাহির থেকে এসেই শুয়ে পড়বেন নাঃ

অনেকে আছেন বাহির থেকে এসেই খাওয়া-দাওয়া করে ঘুমিয়ে পড়েন। এটি করবেন না। খাওয়া শেষ করে একটু হাঁটাহাঁটি করুন অথবা বই পড়ুন এতে করে আপনার শরীর ঘুমের জন্য তৈরি হতে পারবে। খাওয়া শেষ করে যদি ঘুমিয়ে যান এতে আপনার গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম হতে পারে যা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

সূর্যের আলোতে ঘুরে আসুনঃ

দিনের বেলায় আপনি বাহিরে কিছুক্ষণ সূর্যের আলোতে ঘুরে আসুন। এতে করে আপনার শরীর দিন ও রাতের পার্থক্য বুঝতে পারবে। এবং আপনার শরীরে ঘুমের চক্র সঠিক থাকবে। তাই আপনার সময় থাকলে অবশ্যই দিনের বেলায় একটু হাটাহাটি করবেন।যাতে করে সূর্যের তাপ আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর উপাদান পূরণ করে এবং সাথে শরীরে ঘুমের চক্র সঠিক রাখতে পারে। এই অভ্যাসটি আপনার শরীরকে পরিবর্তন করে দিতে পারে।

ঘুমের আগে মোবাইল ফোন দূরে রাখুনঃ

ঘুমের আগে ইলেকট্রিক ডিভাইস আপনার কাছ থেকে দূরে রাখুন। রাতে ঘুমানোর অন্তত ২ ঘন্টা আগে আপনার সকল ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বন্ধ করে ফেলুন। আমাদের শরীরে ঘুমের জন্য মেলানিন নামক একটি হরমোনের প্রয়োজন, আপনি যদি রাতে ঘুমানোর আগে টিভি ল্যাপটপ বা মোবাইল ব্যবহার করেন।
তাহলে এসব ডিভাইস থেকে আসা নীল লাইট শরীরের মেলাটোনিনের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। তাই অন্তত রাতে ঘুমানোর দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে ইলেকট্রনিক্স সকল ডিভাইস বন্ধ করে ফেলুন। এই অভ্যাসটি নিয়মিত করলে অতি তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসবে।

দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিইঃ

ঘুম আল্লাহর দেওয়া একটি বড় নিয়ামত। বলা হয়ে থাকে যে পৃথিবীতে সেই ব্যক্তির সুখী যে বিছানায় যাওয়ার পর ঘুমিয়ে যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাবার এবং এক্সারসাইজ আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ঠিক তেমনি গুরুত্বপূর্ণ ঘুম। নিয়মিত ঘুম মানুষের শরীরকে সুস্থ রাখে এবং মস্তিষ্ককে সচল রাখে। এজন্য শরীল এবং মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুম পাড়া জরুরী।
বর্তমান প্রজন্ম বিভিন্ন ডিভাইসের কারণে এতটাই বিজি হয়ে পড়ে যে রাতে ঘুমানোর সময় পায় না। আর এই কারণেই মানুষ অতি দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং মৃত্যু ও হয়ে যায়। আর তাই শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য ঘুম অতি জরুরি। চলুন জেনে নেওয়া যাক দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।

তাড়াতাড়ি ঘুম আমাদের হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখেঃ

এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে বেশিরভাগ মানুষের হার্ট অ্যাটাক হয় সকাল বেলাতেই। রাতে দেরিতে ঘুমানোর কারণে ব্লাড প্রেসার এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পায়। যার কারণে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ বেড়ে যায়। 
এজন্য একজন মানুষের ৬ থেকে ৮ ঘন্টা গভীর ঘুম হার্ড এটাকের সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ কমিয়ে দেয়।এজন্য আপনি যদি আপনার শরীরকে হার্ট এটাক থেকে সুস্থ রাখতে চান তাহলে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাস করুন। আর এই অভ্যাস আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।

দ্রুত ঘুম ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতাকে কমিয়ে দেয়ঃ

আপনি কি জানেন যারা দেরি করে রাতে ঘুমায় অথবা নাইট শিফট এ কাজ করে তাদের সবচেয়ে বেশি বেস্ট এবং কোলন ক্যান্সার হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে আলোর উজ্জ্বলতা মেলাটনিনের মাত্রা হ্রাস করে। মেলাটনিন হরমোন এমন একটি হরমোন যা ক্যান্সারের সেল তৈরিতে বাধা দেয়।যেগুলো ব্যক্তি তাড়াতাড়ি ঘুমায় তাদের এই হরমোন এর বৃদ্ধি অনেক বেশি হয় যার ফলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা ও অনেকাংশে কমে আসে। এ কারণে বেশি রাত করে না ঘুমানোই শরীরের জন্য উপকারী।

শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ

তাড়াতাড়ি ঘুমালে শরীরের মেটাবলিজম রেট বেড়ে যায়। মেটাবলিজম রেড হচ্ছে ঘুমানোর পর কি পরিমাণ ক্যালরি বার্ন হচ্ছে তা। তাড়াতাড়ি ঘুমানোর কারণে আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি বান হয়। যার কারণে যাদের বেশি ওজন রয়েছে তাদের ওজন কমে যায়।

দ্রুত ঘুম দুশ্চিন্তা কমায়ঃ

আমরা যখন ঘুমোতে যাই তখন আমাদের শরীরে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়। সেই হরমোন আমাদেরকে প্রফুল্ল করে যায় যার ফলে আমাদের দুশ্চিন্তা কমে যায়। আর এই কারণে যখন আমরা সকালে ঘুম থেকে উঠি তখন আমাদের অনেক বেশি ফ্রেশ এবং সতেজ অনুভব করি।
সময় মতো ঘুম মানুষের শরীর এবং মনকে ফ্রেশ করে। যারা অতিরিক্ত টেনশনে থাকেন তারা অবশ্যই রাতে অতি দ্রুত ঘুমিয়ে যাবেন। এতে করে আপনার শরীরে এক শক্তির সঞ্চার হবে। যা পুরো দিন আপনাকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।

দ্রুত ঘুমালে সেক্সচুয়াল সমস্যার সমাধান হতে পারেঃ

এক গবেষণায় দেখা গেছে যেসব মানুষ দ্রুত ঘুমায় তাদের শরীরে টেস্টিক্যাল হরমোন অনেক বৃদ্ধি পায়। এই টেস্টটিক্যাল হরমন মানুষের শরীরে স্প্যাম তৈরিতে সাহায্য করে। আর এই জন্যে যে সকল মানুষ খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যায় তাদের সেক্সচুয়াল প্রবলেম অনেক কম হয়। তারা শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকতে পারে।

দ্রুত ঘুমালে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পায়ঃ

গবেষণায় দেখা গেছে মানুষ ঘুমালে তার বেইন নিউরনগুলো সচল হয়ে যায়। এবং স্মৃতিগুলো সমন্বয়ে করে সাজাতে থাকে। ঘুমের সময় যদিও আমাদের শরীর বিশ্রাম নিতে থাকে কিন্তু আমাদের ব্রেন সচল থাকে। এবং অনুভূতিগুলো ধরে ধরে সাজাতে থাকে। এটা সাধারণত মধ্যরাতে ঘটে। এজন্য যারা তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে তাদের স্মৃতিশক্তি অনেক বৃদ্ধি পায় এবং ব্রেন অনেক কাজ করে।

দ্রুত ঘুম বয়সের ছাপ কমায়ঃ

দ্রুত ঘুমানোর ফলে আমাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন নামক এক ধরনের হরমোন উৎপাদিত হয়। এই হরমোন যাদের সঠিক পরিমাণে উৎপাদিত হয় তাদের বয়সের ছাপ পড়ে না। আর যারা রাতে দেরি করে ঘুমায় তাদের ক্ষেত্রে এই ইস্টোজেন নামক হরমোন উৎপাদিত হওয়ার সময় পাইনা।যার কারণে তাদের শরীরে বয়সের ছাপটা বুঝতে পারা যায়। এ সমস্যার সমাধানের জন্য তাড়াতাড়ি ঘুমানো খুব জরুরী।

দ্রুত ঘুম মানুষের আয়ু বৃদ্ধি করেঃ

একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যারা রাতে বারোটার পর ঘুমায় তাদের ডায়াবেটিস হৃদরোগ এবং হাই পেশার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যায়। যারা রেগুলার ডায়েট এবংজিম করে তারাও যদি রাতে দেরিতে ঘুমায় তাহলে তাদের ও এসব রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এজন্য যারা রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমায় তাদের এই গুলো রোগ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।

শেষ কথা-রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায়

ঘুম মানুষের শরীরকে সুস্থ রাখার একটি বড় মাধ্যম। নিয়মিত ঘুম একজন মানুষকে বিভিন্ন রকম রোগের হাত থেকে রক্ষা করে এবং মস্তিষ্ককে সচল রাখে। দেরিতে ঘুম মানুষের শরীরকে রোগের বাসা তৈরিতে সাহায্য করে। এজন্য নিয়মিত ঘুমানো উচিত। একজন সুস্থ মানুষের জন্য ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুম যথেষ্ট এর চেয়ে কম বা অতিরিক্ত দুটোই শরীরের জন্য ক্ষতিকর।শরীরকে ঠিক রাখার জন্য আমাদেরকে নিয়মিত ঘুম পারতে হবে। 
উপরে আর্টিকেলটিতে যেগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে উক্ত বিষয়গুলো যদি আপনি পালন করতে পারেন মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনি নিয়মিত ঘুমাতে পারবেন এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে পারবেন।আমার এই লেখা পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। এছাড়াও যদি আরো ভালো পরামর্শ আপনাদের জানা থাকে তবে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। তাহলে আমরা আপনার পরামর্শ তুলে ধরার চেষ্টা করব ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪