রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024 - রাতে ঘুম আসে না কেন

 রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায় - (২ মিনিটে ঘুমানোর উপায়) প্রিয় পাঠক, আপনি রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024 সম্পর্কে জানার জন্য অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন।কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাননি।আমরা রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024 এই আর্টিকেলটিতে উক্ত সমস্যার সমাধানের জন্য আলোচনা করেছি। এছাড়া আমরা আরও আলোচনা করেছি রাতে দেরিতে ঘুমালে কি হয়।
রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024
কোন খাবারগুলো অধিক পরিমাণে গ্রহণের ফলে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয় এগুলো বিষয় নিয়েও আলোচনা করব। আপনি যদি আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে চান। তাহলে আপনি অবশ্যই রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024 এই আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ে নিবেন। যাতে করে আপনি আপনার সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেয়ে যায়। চলুন রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024এই আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ে নিই।

রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024

একক কোন কারনে রাতে ঘুম হয় না এমন কোন বিষয় নয়।ঘুম না আসার জন্য একাধিক কারণ থাকে। মানসিক আর্থিক সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন কারণে রাতে ঘুম নাও হতে পারে। আবার অনেকে কোন কারণ ছাড়াই রাত জেগে থাকেন। আবার কারো এমন কোন খারাপ অভ্যাসের কারণে রাতে ঘুম আসে না।
রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024
আবার অনেকে বিভিন্ন ডিভাইস ইউজ করার কারণে রাতে ঘুম আসে না। তাই রাতে ঘুম না আসার জন্য এক কোন কারণকে দায়ী করা ঠিক না।চলুন আমরা জেনে নিই যে কারণগুলোর জন্য রাতে ঘুম আসে না সেগুলো নিচে আলোচনা করি।

খারাপ ঘুমের অভ্যাসঃ

আপনার খারাপ ঘুমের অভ্যাস ঘুম না আসার কারণ এর ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। ঘুমের জন্য সার্কেল তৈরি করতে হয়। অনেকে আছে সারারাত জেগে থেকে সারাদিন ঘুমায়। আবার অনেকে আছে যারা দিনের বেলায় বেশি ঘুমানোর কারণে রাতের ঘুম হয় না। দিনের বেলায় আপনি যতই ঘুমান না কেন রাতের ঘুমের মতো হবে না।
তাই এরকম অসময়ে ঘুমের অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। একটি কথা মনে রাখবেন রাতের ঘুম শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি চাইলে সারাদিন ঘুমালেও রাতের ঘুমের ঘাটতি পূরণ করতে পারবেন না। তাই সব সময় চেষ্টা করুন রাতের বেলায় ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুমানোর।

নীল আলো অনিদ্রাঃ

ঘুমানোর এক থেকে দুই ঘন্টা আগে সকল ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে। যে ডিভাইস গুলো থেকে নীল আলো নির্গত হয়। কারণ ঘুমানোর জন্য মেলাটোনিন হরমোনের প্রয়োজন হয়। ফিলাডেলফিয়ার জেফারেসন স্লিপ ডিসঅর্ডার সেন্টারের ডিরেক্টর কার্ল ডাঘরামজি বলেন।

তিন বা চার ঘন্টা আগে নীল আলো দেখা যেমন রাতের খাবারের সময় বা কিছুক্ষণ পর টিভি দেখাবা স্মার্টফোন ব্যবহার করার ফলে মেলাটনিন উৎপাদনে বিলম্ব করার জন্য যথেষ্ট। তাই রাতে ঘুমানোর আগে এক থেকে দুই ঘন্টা আগে থেকেই ইলেকট্রনিক্স সকল ডিভাইস ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে।

মানসিক চাপঃ

মানসিক কোনো চিন্তা যদি আপনার মাথায় থাকে আর আপনি যদি সেই চিন্তা নিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করেন তাহলে আপনি ব্যর্থ হবেন। কোন কিছু নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করলে প্রতিটি মানুষের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা কাজ করে।যার কারণে আপনি যতই রাতে ঘুমানোর চেষ্টা করেন চোখে ঘুম আসতে চায়না। তাই অতিরিক্ত চিন্তা নিয়ে ঘুমানো সম্ভব নয় তাই রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত চিন্তা করা থেকে বিরত থাকুন।

বিছানা শেয়ারিংঃ

অনেকের বিছানা শেয়ারিং করার ফলে রাতে ঘুমাতে সমস্যা হয়। অনেকে দেখা যায় রাতে ঘুমানোর সময় প্রচন্ড পরিমাণে নাগ ডাকে যার কারণে অন্যজনের ঘুমানোর প্রবলেম হয়।আবার আপনার পাশে বিছানায় থাকার ব্যক্তি যদি অনেক রাত ধরে ফোন ব্যবহার করে তাহলে ফোনের আলোতে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যাটা বর্তমানে গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ঘুমানোর পরিবেশঃ

ঘুমানোর পরিবেশও কিন্তু রাতে ঘুম না আসার জন্য দায়ী। তাই আপনি যখন ঘুমাতে যাবেন দেখবেন যে আপনার ঘুমানোর জায়গাটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং গোছালো আছে কিনা। আবার রুমের ভিতরে আপনি বড় আলোর কোন লাইট ব্যবহার করবেন না এতেও ঘুমের প্রবলেম হয়। আপনার শোয়ার বেড অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং গুছিয়ে নিবেন।

যাতে করে আপনার ঘুমের কোন প্রবলেম না হয়। রাতে না ঘুমালে কি ক্ষতি হয়।মানুষ গোটা দিনে যে পরিমাণে শক্তি খরচ করে এবং ব্রেন খরচ করে। তা যদি আবার রিকভারি না করতো তাহলে মানুষ অতি তাড়াতাড়ি মারা যেত। ব্রেন এবং শরীরকে পুনরায় আগের জায়গায় নিয়ে আসার জন্য ঘুমের প্রয়োজন এবং সেই ঘুমটি অন্তত ছয় থেকে আট ঘন্টা হওয়া জরুরী।
এজন্য রাতে ঘুমানো খুব জরুরী। কিন্তু বর্তমান প্রজন্ম এর বিপরীতটা করছে। রাতে ঘুমানোর সময় না ঘুমিয়ে তারা অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করে । আবার অনেকেই সারারাত পড়ালেখা করে সকালে ঘুমাতে যায়। এই ধরনের অভ্যাসগুলো আমাদের এই প্রজন্মের শরীর ও মনে অনেক রকমের রোগের বাসা সাজাচ্ছে।

এই প্রজন্মের তরুণ তরুণীদের ডিপ্রেশন বেশি হওয়ার কারণ পরিমাণমতো ঘুম না হওয়া। তাই এই খারাপ অভ্যাসগুলো পরিহাস করে শরীর সুস্থ রাখতে দিনে নয় রাতে নিয়মিত ঘুমানো খুব জরুরী। এবং সেই ঘুমটা অবশ্যই ছয় থেকে আট ঘন্টা হওয়াটা খুবই জরুরী।

রাতে ঘুম আসে না কেন

রাতে ঘুম না আসার অনেক কারণ থাকতে পারে। একক কোন কারনের জন্য রাতে ঘুম না আসার সমস্যা দেখা দেয় না। মানুষের কিছু অভ্যাসগত কারণের জন্যও রাতে ঘুম না আসার কারণ হতে পারে। এবং শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণেও রাতে ঘুম না আসার কারণ হতে পারে। রাতে ঘুম না আসার কিছু সাধারণ কারণ হল-
  • অনিয়মিত ঘুমের সময়সূচী: আপনি যদি প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে ঘুমাতে জান এবং বিভিন্ন সময় ঘুম থেকে ওঠেন তাহলে রাতে ঘুমানোর ক্ষেত্রে আপনার সমস্যা দেখা দিবে। এমনকি রাতে ঘুম নাও আসতে পারে।
  • অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভারী খাবার খাওয়া, ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় পান করা, অথবা অ্যালকোহল সেবন। এসব অভ্যাস আপনার ঘুম না আসার কারণ হতে পারে।
  • নিয়মিত ব্যায়াম না করা: আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার সঠিক পরিমাণে ঘুম হবে। আর যদি নিয়মিত ব্যায়াম না করেন তাহলে ঘুমের সমস্যার হতে পারে।
  • ঘুমের আগে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করা: ঘুমানোর আগে টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন ইত্যাদির নীল আলো মস্তিষ্কে মেলাটোনিন নামক হরমোনের নিঃসরণ বাধাগ্রস্ত করে, যা ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয়।
  • অস্বস্তিকর ঘুমানোর পরিবেশ: আপনার শোবার ঘর যদি খুব গরম অথবা ঠান্ডা,আলোকিত,বা বিভিন্ন শব্দযুক্ত হয় তবে তা ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: আপনার যদি মানসিক চাপ চাপ, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা ইত্যাদি থাকে তাহলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

রাতে দেরিতে ঘুমালে কি হয়

প্রতিটি জিনিসের একটি নির্ধারিত সময় থাকে সেই সময় যদি উক্ত কাজটি না করা হয় তাহলে সেই কাজের সঠিক কার্যকারিতা পাওয়া যায় না। প্রতিটি প্রাণীর জন্য ঘুম অতি জরুরী আর সেই ঘুমটি হতে হবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে। সঠিক সময়ে না ঘুমানোর ফলে আমাদের মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না।অনেক সময় এই জন্য আমরা আমাদের কাজে আশানুরূপ ফলাফল আনতে পারি না। 
যেমন মোবাইল ল্যাপটপ ব্যাটারি চালিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলো চার্জ করতে হয় ঠিক তেমন আমাদের শরীরের চার্জার এর প্রয়োজন হয়। সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম আমাদের শরীরের চার্জার।যা শরীর ঠিক মতন না পেলে কাজ করতে পারে না দুর্বল হয়ে পড়ে মস্তিষ্ক। কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে।

যে অনিয়ম ঘুমের সাথে মানুষের শরীরে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ এবং মোটা হওয়ার সম্পর্কে অনেক গভীর। এছাড়া একটি মানুষ একনাগাদ তিন মাস সঠিক সময় ঘুমাতে না পারলে ঘুমের অনিয়মের কারণে সেই মানুষের মৃত্যু হতে পারে।ঘুমের পর্যাপ্ত ঘাটতি হওয়ার কারণে মানুষ সকালেই মৃত্যুবরণ করে। এছাড়াও আরো অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে যেমন,
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
  • সর্দি লাগার প্রবণতা বেড়ে যায়।
  • হৃদযন্ত্রে রোগ ঝুঁকি দেখা দেয়।
  • রক্তের হিমোগ্লোবিন কমতে থাকে এবং রক্তের প্রবাহ ক্ষমতা কমতে থাকে।
  • মাথা ঝিমঝিম করতে থাকে।
  • কাজে সঠিকভাবে মনোযোগ দিতে পারেনা।
  • সারাদিন ঝিমানু ঝিমানো ভাব থাকে।
  • কাজকর্মের গতি কমে যায়।
  • স্মরণ শক্তি অধিকারে কমে যায়।
  • ত্বকে নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হয়।
  • তাকে প্রচুর পরিমাণে ব্রণ হয়ে থাকে।
  • শরীর প্রচুর পরিমাণে দুর্বল হয়ে যায়।

খাদ্যাভাস পরিবর্তন করুন

আমাদের জীবনের অনেক ধরনের অনিয়ম চলাফেরার কারণে ঘুমের সমস্যার সৃষ্টি হয়। অনেকগুলো অনিয়মের মধ্যে আমাদের শরীরের খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব রয়েছে। আমাদের শরীরের সকল কাজ খাদ্যের মাধ্যমে পরিপূর্ণ হয়।পুষ্টিকর খাবার এ শরীরের সকল যন্ত্রাংশকে চালনসই রাখতে সাহায্য করে।
আপনার রাতে ঘুম না আসার কারণ হতে পারে আপনার খাদ্যাভাস। এজন্য সঠিক খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। যাতে করে শরীর তার প্রয়োজনীয় উপাদান খাদ্য থেকে গ্রহণ করতে পারে এবং রাতে শরীরের প্রয়োজনীয় অনুযায়ী ঘুম নিয়ে আসতে পারে।

যে ৩ খাবার রাতে ঘুম না আসার কারণ হতে পারে

বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষেরই রাতে ঘুম না আসার সমস্যা রয়েছে। এর কিছু কারণ রোগ বিশেষ আর কিছু কারণ মানুষের অভ্যাসগত সব ক্ষেত্রে ইনসোমনিয়ার কারণ নয়। মানসিক উদ্বেগ, অত্যাধিক ক্লান্তি, কাজের প্রবল চাপ থাকলে ঘুম আসতে চায় না। 
এছাড়াও রাতে ঘুমানোর আগে ভারী খাবার খেলে ঘুম আসতে চায়না।শারীরিক নানা সমস্যাও অনিদ্রার কারণ হতে পারে। এগুলো ছাড়াও কয়েকটি খাবার আছে যেগুলো ঘুমাতে যাওয়ার আগে খেলে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সে খাবার গুলো কি কি-

পিৎজাঃ

অফিস থেকে ফিরে সব সময় রান্নাঘরে ঢুকতে ইচ্ছে করে না।খিদে মেটাতে তাই বাহির থেকে পিজ্জা আনিয়ে নিলেই হল। কিন্তু যাতে থাকা স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। যা পেটে নানা সমস্যা তৈরি করতে পারে। আর এগুলো গ্রহণের ফলে পেটে অসুস্থি থাকলে ঘুম আসতে চাইবে না।

মদঃ

অনেকের ঘুমের আগে মধ্যপানের অভ্যাসে নাকি তাড়াতাড়ি ঘুম আসে। কিন্তু কিছু সমস্যাও দেখা দেয় রাতে মধ্যপান করলে।মধ্যপান করলে শরীরে পানির অভাব ঘটে । গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণে ঘুম ভেঙে যেতে পারে। এছাড়া ওর শরীরের ভিতরে এলকোহল গেলে শরীলে অক্সিজেনের অভাব ঘটতে পারে। এজন্য ঘুমের মধ্যে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে।

পানিঃ

শরীরকে আর্দ্র রাখতে পানি খাওয়া প্রয়োজন। কিন্তু রাতে বেশি পরিমাণে পানি খেলে মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে গিয়ে টয়লেটে যাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। তাই রাতে প্রয়োজনের তুলনায় কোম্পানি পান করাই ভালো।

বয়স অনুযায়ী ঘুমের তালিকা

প্রতিটি জিনিসের কিছু সময় নির্ধারিত করে পরিচালনা করতে হয়। বয়সের সাথে তারতম্য রেখে যেকোনো কাজের প্রতি গতিশীল হওয়া দরকার। এতে করে সঠিক সময় সঠিক কাজটি হয়ে থাকে। একটি বয়স্ক লোক যে কাজটি করতে পারবে পাঁচ দিনে সেই কাজটি একজন যুবক একদিনে করাই সম্ভব আবার উক্ত কাজটি একটা শিশু সে হয়তো বা নাও করতে পারে।
কারণ এগুলো বয়সের তারতম্য অনুযায়ী হয়ে থাকে। মানুষের শরীরের জন্য যেমন উপকারী ঘুম তেমনি আবার এই ঘুমে মানুষের শরীরকে রোগের ভাষা তৈরিতে সাহায্য করে। এজন্য সবকিছুরই একটা নির্ধারিত সময় নির্ধারিত দিক থাকে। তেমনি ঘুমেরও নির্ধারিত সময় রয়েছে এবং বয়স ভেদে ঘুমের সময় নির্ধারণ করা হয়।

একটি শিশুর যে পরিমাণের ঘুম দরকার একজন যুবকের জন্য সে পরিমাণে ঘুমের প্রয়োজন হয় না। চলুন আমরা জেনে নেই ঘুমের নির্ধারিত সময় কোন বয়সে কি পরিমান ঘুম পারা দরকার যা শরীরের জন্য উপকারী। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

বয়স

সময়

০ থেকে ৩ মাস

১৪থেকে ১৭ ঘন্টা

৪ মাস থেকে ১১ মাস

১২ থেকে ১৫ ঘন্টা

১ থেকে ২ বছর

১১ থেকে ১৪ ঘন্টা

৩ থেকে ৫ বছর 

১০ থেকে ১৩ ঘন্টা

৬ থেকে ১৩ বছর

৭ থেকে ৮ ঘন্টা

১৪ থেকে ১৭ বছর

(৮ থেকে ১০ ঘন্টা

১৮ থেকে ২৫ বছর

৭ থেকে ৯ ঘন্টা

২৬ থেকে ৬৪ বছর

৭ থেকে ৯ ঘন্টা

৬৫ বছর

৬ থেকে ৭  ঘণ্টা

শেষকথা-রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024

আজকের এই আর্টিকেলে রাতে ঘুম না আসার কারণ 2024 সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।প্রতিটা জিনিসের কিছু প্রয়োজন থাকে। সেই জিনিস কে সঠিকভাবে পরিচালনা করানোর জন্য। যেমন একটি গাড়ি চালানোর জন্য দরকার হয় তেল মবিল ইত্যাদি যন্ত্রাংশ কারণ গাড়িটি চলতে এগুলো প্রয়োজন। তেমনি মানুষের শরীর অন্যান্য যন্ত্রাংশের ন্যায়। 
সঠিকভাবে চলতে যেমন দরকার পুষ্টিকর খাবার সুন্দর পরিবেশ তেমনি দরকার শরীরের ঘুম।ঘুমের মাধ্যমে শরীরের যন্ত্রাংশ থেকে ফুরিয়ে যাওয়া শক্তি পুনরায় ফিরে আসে। বর্তমান সময়ে মানুষ উন্নত প্রযুক্তির কারণে শরীরের ঘুমকে হারাম করে দিচ্ছে। তারা রাতকে দিন এবং দিনকে রাত বানাচ্ছে। দিনে আপনি যে পরিমানে ঘুম পারেন না কেন তা কোনভাবেই রাতের ঘুমের মতো হবে না।

তাই শরীর এবং মনকে সতেজ রাখতে রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো দরকার কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো দরকার। যাতে করে আপনার শরীর সুস্থ থাকে সবল থাকে। প্রিয় পাঠক, আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লাগে। তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে এবং নিকট আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪